ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের ফলে ক্ষমতা হারানো আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ব্যাংক খাতে দুর্নীতির ঘটনা নতুন মাত্রা পেয়েছিল। একাধিক ব্যাংক দখল

সুশাসনের অভাব, অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাত ক্রমশ খেলাপি ঋণের বোঝায় জর্জরিত হয়ে পড়েছে। দীর্ঘদিন ধরে এই খাতের

বাংলাদেশে বর্তমান সময়ে একটি নতুন ধরনের দুর্ভিক্ষ দেখা যাচ্ছে যা সরাসরি খাদ্যের ঘাটতির মত নয়, বরং একে বলা হচ্ছে “নীরব

  ড. ইফতেখারুজ্জামান উল্লেখ করেন যে প্রতি বছর ১২ থেকে ১৫ বিলিয়ন ডলার পরিমাণ অর্থ বিদেশে পাচার হচ্ছে। তাঁর বক্তব্যে

গত ১৫ বছরে বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৩ হাজার কোটি ডলার বা ৩ লাখ কোটি টাকা পাচারের তথ্য উঠে এসেছে, যা

চট্টগ্রামে অবস্থিত নওরোজ এন্টারপ্রাইজ নামে একটি প্রতিষ্ঠান তাদের একটি চটপটির দোকান ও দুটি রেস্তোরাঁ দেখিয়ে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ৩টি

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) সম্প্রতি একটি গবেষণায় উল্লেখ করেছে যে, গত ১৪ বছরে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের অধীনে বাস্তবায়িত উন্নয়ন

  বিশ্বের অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও উন্নয়নের নিরিখে ধনী দেশগুলোর স্থান নির্ধারণের একাধিক উপায় রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো মাথাপিছু জিডিপি,

অনেক বিনিয়োগকারী সঞ্চয়পত্র নিয়ে সংকটে পড়েছেন। তারা মুনাফার অর্থ তুলতে পারছেন না এবং মূল বিনিয়োগও ফেরত পাওয়ার অনিশ্চয়তায় রয়েছেন। বিশেষ

বর্তমানে বাংলাদেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম অস্বাভাবিক হারে বেড়ে চলেছে, যা সাধারণ মানুষের জীবনে তীব্র সংকট সৃষ্টি করেছে। গত কয়েক সপ্তাহে