প্রেসিডেন্ট সিইসিসহ চার নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন

- Update Time : ১১:৪৩:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
- / ৩২০ Time View
প্রেসিডেন্ট মো. সাহাবুদ্দিন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালসহ অন্যান্য চার নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন। বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) প্রেসিডেন্টের প্রেস উইং থেকে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
এর আগে দুপুরে, সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল ও অন্যান্য কমিশনাররা সাংবাদিকদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের পদত্যাগপত্র জমা দেন। উল্লেখ্য, কাজী হাবিবুল আউয়াল ২০২২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। তাঁর সঙ্গে নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবীব খান, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ বেগম রাশিদা সুলতানা, সাবেক সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর এবং সাবেক সিনিয়র সচিব আনিছুর রহমান।
এই কমিশনের অধীনে ২০২৪ সালের শুরুতে অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৯ আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ ২২৩টি, স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ৫৬টি, জাতীয় পার্টি ১১টি, এবং জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি প্রত্যেকেই একটি করে আসনে জয়লাভ করে। এই নির্বাচন মূলত আওয়ামী লীগ এবং এর মিত্রদের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে প্রধান বিরোধী দল অংশগ্রহণ করেনি।
Please Share This Post in Your Social Media

প্রেসিডেন্ট সিইসিসহ চার নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন

প্রেসিডেন্ট মো. সাহাবুদ্দিন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালসহ অন্যান্য চার নির্বাচন কমিশনারের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন। বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) প্রেসিডেন্টের প্রেস উইং থেকে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
এর আগে দুপুরে, সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল ও অন্যান্য কমিশনাররা সাংবাদিকদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের পদত্যাগপত্র জমা দেন। উল্লেখ্য, কাজী হাবিবুল আউয়াল ২০২২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। তাঁর সঙ্গে নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহসান হাবীব খান, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ বেগম রাশিদা সুলতানা, সাবেক সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর এবং সাবেক সিনিয়র সচিব আনিছুর রহমান।
এই কমিশনের অধীনে ২০২৪ সালের শুরুতে অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৯ আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ ২২৩টি, স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ৫৬টি, জাতীয় পার্টি ১১টি, এবং জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি প্রত্যেকেই একটি করে আসনে জয়লাভ করে। এই নির্বাচন মূলত আওয়ামী লীগ এবং এর মিত্রদের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে প্রধান বিরোধী দল অংশগ্রহণ করেনি।