সময়: বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ২৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
0
Would love your thoughts, please comment.x
()
x

বেগম খালেদা জিয়ার দেশে প্রত্যাবর্তন: গণতন্ত্রের প্রত্যাশা ও বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ

বিল্লাল হোসেন
  • Update Time : ০৫:৩৮:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ মে ২০২৫
  • / ৬১ Time View

1746521687 fbf2c477ebccad698e6d66c2499e3612

শেয়ার করুনঃ
Pin Share

1746521687 fbf2c477ebccad698e6d66c2499e3612

দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবশেষে সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বিএনপি চেয়ারপারসন এবং বাংলাদেশের রাজনীতির এক ঐতিহাসিক ও কিংবদন্তি ব্যক্তিত্ব বেগম খালেদা জিয়া দেশের মাটিতে ফিরে এসেছেন। তাঁর এই প্রত্যাবর্তন দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এটা কেবল একজন নেত্রীর ফিরে আসা নয়, বরং একটি গণতান্ত্রিক চেতনার পুনরুজ্জীবনের বার্তা।

বিগত এক দশক কিংবা তারও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে রাজনৈতিক ভারসাম্য নষ্ট হয়েছে—একতরফা শাসন, মতপ্রকাশের অবরোধ, বিরোধী কণ্ঠের দমন ও নির্বাচনী প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতার অভাব জনগণের মাঝে হতাশা তৈরি করেছে। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার দেশে ফিরে আসা যেন আশার আলো নিয়ে এসেছে।

এক অনন্য নেতৃত্বের ইতিহাস

বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি তিনবার দেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন এবং দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে বহু চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করেছেন। তাঁর রাজনৈতিক জীবন শুধু বিএনপির জন্য নয়, দেশের জন্যই এক অনন্য দৃষ্টান্ত। তাঁর প্রত্যাবর্তন, স্বাস্থ্যগত দুর্বলতা সত্ত্বেও, আবারও প্রমাণ করে যে তিনি এক সাহসী এবং দূরদর্শী নেত্রী।

গণতন্ত্রের নতুন সুবাতাস

জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া কোনো গণতন্ত্র টেকসই হয় না। দেশে গত কয়েক বছরে যে রাজনৈতিক পরিবেশ বিরাজ করেছে, তাতে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন, মুক্ত গণমাধ্যম, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও বিচার বিভাগের নিরপেক্ষতা নিয়ে বহু প্রশ্ন উঠেছে। বেগম খালেদা জিয়ার ফিরে আসা গণতন্ত্রে একটি নতুন স্পন্দন সৃষ্টি করতে পারে।

রাজনীতির মূল রূপরেখা যখন দলীয় বিভক্তি এবং শাসনব্যবস্থার উপর কেন্দ্রীভূত, তখন তার বিপরীতে শক্তিশালী ও জনপ্রিয় একজন বিরোধী নেত্রীর সক্রিয় উপস্থিতি অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়ে। এই উপস্থিতি সরকারকে আরও দায়িত্বশীল, জনগণের মতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং নির্বাচন কমিশনকে নিরপেক্ষ হতে বাধ্য করতে পারে।

জনগণের আবেগ ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ

বেগম খালেদা জিয়ার প্রত্যাবর্তনের দিন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজার হাজার মানুষ রাজধানীতে ছুটে এসেছেন তাঁকে এক নজর দেখার আশায়। বিমানবন্দর থেকে শুরু করে গুলশান পর্যন্ত শহরের রাস্তাগুলো ছিল মানুষের ঢল, ফুল, ব্যানার-পোস্টার এবং উচ্ছ্বাসে ভরা। এই আবেগ-ভরা অভ্যর্থনা প্রমাণ করে, দেশের মানুষ এখনো তাঁর মধ্যে গণমানুষের নেত্রীকে খুঁজে পান।

এই ভালোবাসা কেবল দলের কর্মীদের নয়—অনেক সাধারণ মানুষও মনে করেন, তাঁর মতো অভিজ্ঞ একজন নেত্রী দেশের এই কঠিন সময়ে নেতৃত্ব দিতে সক্ষম। বর্তমানের রাজনৈতিক অচলাবস্থা ও নৈতিক সংকটে জনগণের মনে নতুন করে প্রত্যাশার জন্ম হয়েছে।

একটি জাতীয় সংলাপের প্রয়োজনীয়তা

বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকটের সমাধান হতে পারে একটি জাতীয় সংলাপের মাধ্যমে, যেখানে সব রাজনৈতিক দল সমান গুরুত্ব পাবে। বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি যদি আলোচনার টেবিলে বসতে পারে, এবং সরকার যদি সদিচ্ছা দেখায়, তবে জাতিকে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দিকে নিয়ে যাওয়া সম্ভব।

একটি সত্যিকারের অংশগ্রহণমূলক, নিরপেক্ষ ও আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনই পারে দেশের গণতান্ত্রিক ভিত্তিকে শক্তিশালী করতে। এই প্রক্রিয়ায় বেগম জিয়ার ভূমিকা হতে পারে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও ইতিবাচক।

ভবিষ্যতের বাংলাদেশ: সম্ভাবনা চ্যালেঞ্জ

বেগম খালেদা জিয়ার প্রত্যাবর্তন একদিকে যেমন আশাবাদের জন্ম দিয়েছে, অন্যদিকে সামনে রয়েছে অনেক চ্যালেঞ্জ। তাঁর শারীরিক অবস্থা, রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, দলীয় ভাঙন এবং আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট—এসবই বিবেচনায় নিতে হবে।

তবে যদি রাজনৈতিক দলগুলো সত্যিকারের গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠায় একমত হয়, যদি রাজনীতি হয় মানুষের কল্যাণে, এবং যদি নির্বাচন কমিশন হয় স্বচ্ছ, তবে আগামী দশকে বাংলাদেশ হতে পারে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম উদাহরণ গণতন্ত্রের ক্ষেত্রে।

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, প্রযুক্তির উন্নয়ন, তরুণ প্রজন্মের সচেতনতা—এসবই একটি ইতিবাচক দিক। তবে এর পূর্ণ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হলে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং সুশাসন অপরিহার্য। বেগম খালেদা জিয়ার প্রত্যাবর্তন এই স্থিতিশীলতার সূচনা হতে পারে, যদি তা যথাযথভাবে ব্যবস্থাপনা করা হয়।

 

শেয়ার করুনঃ
Pin Share

Please Share This Post in Your Social Media

0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
0 Comments
Newest
Oldest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
About Author Information

বিল্লাল হোসেন

বিল্লাল হোসেন, একজন প্রজ্ঞাবান পেশাজীবী, যিনি গণিতের ওপর স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন এবং ব্যাংকার, অর্থনীতিবিদ, ও মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ বিশেষজ্ঞ হিসেবে একটি সমৃদ্ধ ও বহুমুখী ক্যারিয়ার গড়ে তুলেছেন। তার আর্থিক খাতে যাত্রা তাকে নেতৃত্বের ভূমিকায় নিয়ে গেছে, বিশেষ করে সৌদি আরবের আল-রাজি ব্যাংকিং Inc. এবং ব্যাংক-আল-বিলাদে বিদেশী সম্পর্ক ও করেসপন্ডেন্ট মেইন্টেনেন্স অফিসার হিসেবে। প্রথাগত অর্থনীতির গণ্ডির বাইরে, বিল্লাল একজন প্রখ্যাত লেখক ও বিশ্লেষক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন, বিভিন্ন পত্রিকা ও অনলাইন পোর্টালে মননশীল কলাম ও গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করে। তার দক্ষতা বিস্তৃত বিষয় জুড়ে রয়েছে, যেমন অর্থনীতির জটিলতা, রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট, প্রবাসী শ্রমিকদের দুঃখ-কষ্ট, রেমিটেন্স, রিজার্ভ এবং অন্যান্য সম্পর্কিত দিক। বিল্লাল তার লেখায় একটি অনন্য বিশ্লেষণাত্মক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আসেন, যা ব্যাংকিং ক্যারিয়ারে অর্জিত বাস্তব জ্ঞানকে একত্রিত করে একাডেমিক কঠোরতার সাথে। তার প্রবন্ধগুলো শুধুমাত্র জটিল বিষয়গুলির উপর গভীর বোঝাপড়ার প্রতিফলন নয়, বরং পাঠকদের জন্য জ্ঞানপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি প্রদান করে, যা তত্ত্ব ও বাস্তব প্রয়োগের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করে। বিল্লাল হোসেনের অবদান তার প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করে যে, তিনি আমাদের আন্তঃসংযুক্ত বিশ্বের জটিলতাগুলি উন্মোচন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যা বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের একটি বিস্তৃত এবং আরও সূক্ষ্ম বোঝাপড়ার দিকে মূল্যবান অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করে।
0
Would love your thoughts, please comment.x
()
x

বেগম খালেদা জিয়ার দেশে প্রত্যাবর্তন: গণতন্ত্রের প্রত্যাশা ও বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ

Update Time : ০৫:৩৮:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ মে ২০২৫
শেয়ার করুনঃ
Pin Share

1746521687 fbf2c477ebccad698e6d66c2499e3612

দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবশেষে সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বিএনপি চেয়ারপারসন এবং বাংলাদেশের রাজনীতির এক ঐতিহাসিক ও কিংবদন্তি ব্যক্তিত্ব বেগম খালেদা জিয়া দেশের মাটিতে ফিরে এসেছেন। তাঁর এই প্রত্যাবর্তন দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এটা কেবল একজন নেত্রীর ফিরে আসা নয়, বরং একটি গণতান্ত্রিক চেতনার পুনরুজ্জীবনের বার্তা।

বিগত এক দশক কিংবা তারও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে রাজনৈতিক ভারসাম্য নষ্ট হয়েছে—একতরফা শাসন, মতপ্রকাশের অবরোধ, বিরোধী কণ্ঠের দমন ও নির্বাচনী প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতার অভাব জনগণের মাঝে হতাশা তৈরি করেছে। এই প্রেক্ষাপটে বেগম খালেদা জিয়ার দেশে ফিরে আসা যেন আশার আলো নিয়ে এসেছে।

এক অনন্য নেতৃত্বের ইতিহাস

বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি তিনবার দেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন এবং দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে বহু চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করেছেন। তাঁর রাজনৈতিক জীবন শুধু বিএনপির জন্য নয়, দেশের জন্যই এক অনন্য দৃষ্টান্ত। তাঁর প্রত্যাবর্তন, স্বাস্থ্যগত দুর্বলতা সত্ত্বেও, আবারও প্রমাণ করে যে তিনি এক সাহসী এবং দূরদর্শী নেত্রী।

গণতন্ত্রের নতুন সুবাতাস

জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া কোনো গণতন্ত্র টেকসই হয় না। দেশে গত কয়েক বছরে যে রাজনৈতিক পরিবেশ বিরাজ করেছে, তাতে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন, মুক্ত গণমাধ্যম, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও বিচার বিভাগের নিরপেক্ষতা নিয়ে বহু প্রশ্ন উঠেছে। বেগম খালেদা জিয়ার ফিরে আসা গণতন্ত্রে একটি নতুন স্পন্দন সৃষ্টি করতে পারে।

রাজনীতির মূল রূপরেখা যখন দলীয় বিভক্তি এবং শাসনব্যবস্থার উপর কেন্দ্রীভূত, তখন তার বিপরীতে শক্তিশালী ও জনপ্রিয় একজন বিরোধী নেত্রীর সক্রিয় উপস্থিতি অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়ে। এই উপস্থিতি সরকারকে আরও দায়িত্বশীল, জনগণের মতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং নির্বাচন কমিশনকে নিরপেক্ষ হতে বাধ্য করতে পারে।

জনগণের আবেগ ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ

বেগম খালেদা জিয়ার প্রত্যাবর্তনের দিন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজার হাজার মানুষ রাজধানীতে ছুটে এসেছেন তাঁকে এক নজর দেখার আশায়। বিমানবন্দর থেকে শুরু করে গুলশান পর্যন্ত শহরের রাস্তাগুলো ছিল মানুষের ঢল, ফুল, ব্যানার-পোস্টার এবং উচ্ছ্বাসে ভরা। এই আবেগ-ভরা অভ্যর্থনা প্রমাণ করে, দেশের মানুষ এখনো তাঁর মধ্যে গণমানুষের নেত্রীকে খুঁজে পান।

এই ভালোবাসা কেবল দলের কর্মীদের নয়—অনেক সাধারণ মানুষও মনে করেন, তাঁর মতো অভিজ্ঞ একজন নেত্রী দেশের এই কঠিন সময়ে নেতৃত্ব দিতে সক্ষম। বর্তমানের রাজনৈতিক অচলাবস্থা ও নৈতিক সংকটে জনগণের মনে নতুন করে প্রত্যাশার জন্ম হয়েছে।

একটি জাতীয় সংলাপের প্রয়োজনীয়তা

বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকটের সমাধান হতে পারে একটি জাতীয় সংলাপের মাধ্যমে, যেখানে সব রাজনৈতিক দল সমান গুরুত্ব পাবে। বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি যদি আলোচনার টেবিলে বসতে পারে, এবং সরকার যদি সদিচ্ছা দেখায়, তবে জাতিকে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দিকে নিয়ে যাওয়া সম্ভব।

একটি সত্যিকারের অংশগ্রহণমূলক, নিরপেক্ষ ও আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনই পারে দেশের গণতান্ত্রিক ভিত্তিকে শক্তিশালী করতে। এই প্রক্রিয়ায় বেগম জিয়ার ভূমিকা হতে পারে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও ইতিবাচক।

ভবিষ্যতের বাংলাদেশ: সম্ভাবনা চ্যালেঞ্জ

বেগম খালেদা জিয়ার প্রত্যাবর্তন একদিকে যেমন আশাবাদের জন্ম দিয়েছে, অন্যদিকে সামনে রয়েছে অনেক চ্যালেঞ্জ। তাঁর শারীরিক অবস্থা, রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, দলীয় ভাঙন এবং আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট—এসবই বিবেচনায় নিতে হবে।

তবে যদি রাজনৈতিক দলগুলো সত্যিকারের গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠায় একমত হয়, যদি রাজনীতি হয় মানুষের কল্যাণে, এবং যদি নির্বাচন কমিশন হয় স্বচ্ছ, তবে আগামী দশকে বাংলাদেশ হতে পারে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম উদাহরণ গণতন্ত্রের ক্ষেত্রে।

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, প্রযুক্তির উন্নয়ন, তরুণ প্রজন্মের সচেতনতা—এসবই একটি ইতিবাচক দিক। তবে এর পূর্ণ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হলে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং সুশাসন অপরিহার্য। বেগম খালেদা জিয়ার প্রত্যাবর্তন এই স্থিতিশীলতার সূচনা হতে পারে, যদি তা যথাযথভাবে ব্যবস্থাপনা করা হয়।

 

শেয়ার করুনঃ
Pin Share