দুর্নীতি মামলায় শেখ হাসিনা, পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

- Update Time : ০৩:০০:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫
- / ৮৪ Time View
পূর্বাচলে রাজউকের প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের ভিত্তিতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। বৃহস্পতিবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।
বাকি ১৬ আসামির মধ্যে রয়েছেন জাতীয় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাসহ রাজউকের সাবেক কর্মকর্তারা। তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন—মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম সরকার, সিনিয়র সহকারী সচিব পুরবী গোলদার, অতিরিক্ত সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন, সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যানের পিএ মো. আনিছুর রহমান মিঞা, সদস্য মোহাম্মদ খুরশীদ আলম এবং আরও কয়েকজন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, আসামিরা পরস্পরের সঙ্গে যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে পূর্বাচলে শেখ হাসিনা পরিবারের জন্য ৬টি ১০ কাঠার প্লট বরাদ্দ নেন, যা দুর্নীতির আওতায় পড়ে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময় গঠিত কমিশনের উদ্যোগে শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে এটি প্রথম মামলা। তদন্তের অগ্রগতির ভিত্তিতে প্লট বরাদ্দ প্রক্রিয়ায় জড়িত অন্যান্যদের বিরুদ্ধেও মামলা দায়ের করা হবে বলে জানানো হয়েছে।
Please Share This Post in Your Social Media

দুর্নীতি মামলায় শেখ হাসিনা, পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

পূর্বাচলে রাজউকের প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের ভিত্তিতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। বৃহস্পতিবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।
বাকি ১৬ আসামির মধ্যে রয়েছেন জাতীয় গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাসহ রাজউকের সাবেক কর্মকর্তারা। তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন—মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম সরকার, সিনিয়র সহকারী সচিব পুরবী গোলদার, অতিরিক্ত সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন, সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যানের পিএ মো. আনিছুর রহমান মিঞা, সদস্য মোহাম্মদ খুরশীদ আলম এবং আরও কয়েকজন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, আসামিরা পরস্পরের সঙ্গে যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে পূর্বাচলে শেখ হাসিনা পরিবারের জন্য ৬টি ১০ কাঠার প্লট বরাদ্দ নেন, যা দুর্নীতির আওতায় পড়ে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময় গঠিত কমিশনের উদ্যোগে শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে এটি প্রথম মামলা। তদন্তের অগ্রগতির ভিত্তিতে প্লট বরাদ্দ প্রক্রিয়ায় জড়িত অন্যান্যদের বিরুদ্ধেও মামলা দায়ের করা হবে বলে জানানো হয়েছে।