সময়: বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
0
Would love your thoughts, please comment.x
()
x

যুক্তরাষ্ট্র থেকে পণ্য আমদানিতে গড় শুল্ক ৬%: হুইস্কিতে সর্বোচ্চ ৬১১% শুল্ক, আলোচনায় কর ছাড়ের সম্ভাবনা

ডিজিটাল ডেস্ক
  • Update Time : ১১:১১:২৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৬ এপ্রিল ২০২৫
  • / ৯৫ Time View

tump tex WEB

শেয়ার করুনঃ
Pin Share
tump tex WEB
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিভিন্ন দেশের পণ্যের ওপর নতুন করে শুল্ক আরোপ করেছেন।ছবি: এএফপি 

বাংলাদেশে আমদানি বাণিজ্যে যুক্তরাষ্ট্র একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হলেও দেশটির পণ্য আমদানিতে শুল্কহার তুলনামূলকভাবে বেশি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানিকৃত পণ্যের ওপর গড় শুল্কহার ছিল ৬ শতাংশ। অর্থাৎ, ১০০ টাকার পণ্যে সরকার গড়ে ৬ টাকা ১৫ পয়সা শুল্ক ও কর আদায় করেছে। তবে ব্যবসায়ীরা যেসব কর পরবর্তীতে সমন্বয় করতে পারেন—যেমন মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট), অগ্রিম আয়কর (AIT) ও অগ্রিম কর (AT)—সেগুলো বাদ দিলে কার্যত গড় শুল্কহার দাঁড়ায় মাত্র ২ দশমিক ২০ শতাংশ।

এই পরিসংখ্যান মূলত প্রতিফলিত করে পণ্যের ধরন, ব্যবহার এবং বাণিজ্যিক চুক্তির আওতায় সুবিধাপ্রাপ্ত পণ্যের ভিত্তিতে শুল্কের তারতম্য। এনবিআরের ডেটা বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্র থেকে মোট ২৯১ কোটি মার্কিন ডলারের পণ্য আমদানি হয়েছে, যার শুল্কায়নযোগ্য মূল্য ছিল প্রায় ৩৫ হাজার ১৮৯ কোটি টাকা। এই আমদানির বিপরীতে সরকার আদায় করেছে প্রায় ২ হাজার ১৬৬ কোটি টাকা শুল্ক ও কর।

শুল্ক সুবিধা কর কাঠামো

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশে দুই ধরনের পণ্য আমদানি হয়ে থাকে। একটি হচ্ছে বন্ড সুবিধার আওতায় আনা রপ্তানির কাঁচামাল, যেগুলোর ওপর কোনো শুল্ক–কর আরোপ করা হয় না। অন্যটি হচ্ছে অভ্যন্তরীণ ব্যবহারের জন্য আমদানিকৃত পণ্য, যেগুলোর বেশির ভাগই শুল্কের আওতায় পড়ে। ২০২৪ সালে ২৯ কোটি ডলারের মতো রপ্তানি কাঁচামাল শুল্কমুক্ত সুবিধায় এসেছে। অপরদিকে, অভ্যন্তরীণ ব্যবহারের ২৬১ কোটি ডলারের মধ্যে ৭৯ কোটি ডলারের পণ্য শুল্কমুক্তভাবে এসেছে।

সর্বোচ্চ শুল্ক আরোপিত পণ্য: হুইস্কি বিলাসপণ্য

যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানিকৃত ২,৫১৫টি পণ্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শুল্ক আরোপ করা হয়েছে হুইস্কির ওপর। শুল্কহার ৬১১ শতাংশ হলেও আমদানির পরিমাণ খুবই সীমিত—মাত্র ২২৮ বোতল জ্যাক ডেনিয়েল হুইস্কি। এই আমদানির বিপরীতে সরকার আদায় করেছে ৩১ লাখ টাকা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ শুল্ক রয়েছে মার্সিডিজ বেঞ্জ গাড়িতে, যার শুল্কহার ৪৪৩ শতাংশ। ২০২৪ সালে আমদানি হয়েছে মাত্র ৪টি গাড়ি, যার শুল্ক–কর আদায় হয়েছে ১৪ কোটি ৮৫ লাখ টাকা।

তৃতীয় সর্বোচ্চ শুল্ক আরোপিত পণ্য হলো ভ্যাপ ও ই–সিগারেট, যেখানে শুল্কহার ২৮৯ শতাংশ। গত বছর এসব পণ্য আমদানিতে খরচ হয়েছিল প্রায় ৭৩ হাজার ডলার, আর শুল্ক–কর আদায় হয়েছে প্রায় ৩ কোটি টাকা। এছাড়া ১৬০০–২০০০ সিসির গাড়ি ও শীতাতপনিয়ন্ত্রিত যন্ত্রপাতিতে রয়েছে চতুর্থ সর্বোচ্চ শুল্ক, যেখান থেকে আদায় হয়েছে ৫ কোটি ১৫ লাখ টাকা।

বড় রাজস্ব আসে কাঁচামাল থেকে

সবচেয়ে বেশি রাজস্ব এসেছে রড তৈরির কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত পুরোনো লোহার টুকরা আমদানি থেকে। এই খাতে নির্ধারিত হারে প্রতি মেট্রিক টনে শুল্ক ধার্য থাকায় মোট ৪৫০ কোটি টাকার শুল্ক আদায় সম্ভব হয়েছে। এ ক্ষেত্রে শুল্কহার ছিল মাত্র ৪ শতাংশ, তবে পরিমাণগতভাবে আমদানির পরিমাণ বেশি হওয়ায় রাজস্বও এসেছে উল্লেখযোগ্য।

শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি কিছু দেশের পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন, যেখানে বাণিজ্য ঘাটতি এবং আমদানির ভারসাম্যকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এর জবাবে বাংলাদেশ সরকারও যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানিকৃত পণ্যের ওপর বিদ্যমান শুল্ক হার পর্যালোচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এনবিআর চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান জানিয়েছেন, এ বিষয়ে ৭ এপ্রিল এনবিআরে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে কর হ্রাসের সম্ভাব্য দিকগুলো পর্যালোচনা করা হবে।

বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন ইতোমধ্যেই এই বিষয়ে কাজ শুরু করেছে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের মতে, শুল্ক কমাতে হলে সরকারকে এমন পণ্য চিহ্নিত করতে হবে যেগুলোতে শুল্ক–কর খুব বেশি, কিন্তু আমদানির পরিমাণ সীমিত। এতে অর্থনীতিতে প্রভাবও কম পড়বে এবং বাণিজ্য সহযোগিতার পথ প্রশস্ত হবে।

ভবিষ্যতের সম্ভাবনা চ্যালেঞ্জ

বাংলাদেশে আমদানিকৃত পণ্যের উৎস হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান দিন দিন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। যদিও দূরত্ব ও পরিবহন ব্যয়ের কারণে ভারত ও চীনের সঙ্গে তুলনা করলে মার্কিন পণ্যের আমদানি কিছুটা কম, তথাপি গুণগত মান ও নির্ভরযোগ্যতার কারণে অনেক ব্যবসায়ী যুক্তরাষ্ট্র থেকে পণ্য আনতে আগ্রহী।

যদি সরকার বিলাসপণ্য বা কম ব্যবহারযোগ্য পণ্যে শুল্ক কমানোর পদক্ষেপ নেয়, তবে সাধারণ আমদানি–ব্যবসায়ীরা কিছুটা স্বস্তি পাবে। একই সঙ্গে মার্কিন সরকারের সঙ্গে বাণিজ্য সহযোগিতার ক্ষেত্রেও একটি ইতিবাচক বার্তা যাবে।

এই প্রেক্ষাপটে আগামী দিনের নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্তগুলো শুধু রাজস্ব আহরণের ক্ষেত্রে নয়, বরং আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্পর্ক ও অর্থনীতির ভারসাম্য রক্ষার দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে।

 

শেয়ার করুনঃ
Pin Share

Please Share This Post in Your Social Media

0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
0 Comments
Newest
Oldest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
0
Would love your thoughts, please comment.x
()
x

যুক্তরাষ্ট্র থেকে পণ্য আমদানিতে গড় শুল্ক ৬%: হুইস্কিতে সর্বোচ্চ ৬১১% শুল্ক, আলোচনায় কর ছাড়ের সম্ভাবনা

Update Time : ১১:১১:২৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৬ এপ্রিল ২০২৫
শেয়ার করুনঃ
Pin Share
tump tex WEB
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিভিন্ন দেশের পণ্যের ওপর নতুন করে শুল্ক আরোপ করেছেন।ছবি: এএফপি 

বাংলাদেশে আমদানি বাণিজ্যে যুক্তরাষ্ট্র একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হলেও দেশটির পণ্য আমদানিতে শুল্কহার তুলনামূলকভাবে বেশি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানিকৃত পণ্যের ওপর গড় শুল্কহার ছিল ৬ শতাংশ। অর্থাৎ, ১০০ টাকার পণ্যে সরকার গড়ে ৬ টাকা ১৫ পয়সা শুল্ক ও কর আদায় করেছে। তবে ব্যবসায়ীরা যেসব কর পরবর্তীতে সমন্বয় করতে পারেন—যেমন মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট), অগ্রিম আয়কর (AIT) ও অগ্রিম কর (AT)—সেগুলো বাদ দিলে কার্যত গড় শুল্কহার দাঁড়ায় মাত্র ২ দশমিক ২০ শতাংশ।

এই পরিসংখ্যান মূলত প্রতিফলিত করে পণ্যের ধরন, ব্যবহার এবং বাণিজ্যিক চুক্তির আওতায় সুবিধাপ্রাপ্ত পণ্যের ভিত্তিতে শুল্কের তারতম্য। এনবিআরের ডেটা বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্র থেকে মোট ২৯১ কোটি মার্কিন ডলারের পণ্য আমদানি হয়েছে, যার শুল্কায়নযোগ্য মূল্য ছিল প্রায় ৩৫ হাজার ১৮৯ কোটি টাকা। এই আমদানির বিপরীতে সরকার আদায় করেছে প্রায় ২ হাজার ১৬৬ কোটি টাকা শুল্ক ও কর।

শুল্ক সুবিধা কর কাঠামো

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশে দুই ধরনের পণ্য আমদানি হয়ে থাকে। একটি হচ্ছে বন্ড সুবিধার আওতায় আনা রপ্তানির কাঁচামাল, যেগুলোর ওপর কোনো শুল্ক–কর আরোপ করা হয় না। অন্যটি হচ্ছে অভ্যন্তরীণ ব্যবহারের জন্য আমদানিকৃত পণ্য, যেগুলোর বেশির ভাগই শুল্কের আওতায় পড়ে। ২০২৪ সালে ২৯ কোটি ডলারের মতো রপ্তানি কাঁচামাল শুল্কমুক্ত সুবিধায় এসেছে। অপরদিকে, অভ্যন্তরীণ ব্যবহারের ২৬১ কোটি ডলারের মধ্যে ৭৯ কোটি ডলারের পণ্য শুল্কমুক্তভাবে এসেছে।

সর্বোচ্চ শুল্ক আরোপিত পণ্য: হুইস্কি বিলাসপণ্য

যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানিকৃত ২,৫১৫টি পণ্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শুল্ক আরোপ করা হয়েছে হুইস্কির ওপর। শুল্কহার ৬১১ শতাংশ হলেও আমদানির পরিমাণ খুবই সীমিত—মাত্র ২২৮ বোতল জ্যাক ডেনিয়েল হুইস্কি। এই আমদানির বিপরীতে সরকার আদায় করেছে ৩১ লাখ টাকা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ শুল্ক রয়েছে মার্সিডিজ বেঞ্জ গাড়িতে, যার শুল্কহার ৪৪৩ শতাংশ। ২০২৪ সালে আমদানি হয়েছে মাত্র ৪টি গাড়ি, যার শুল্ক–কর আদায় হয়েছে ১৪ কোটি ৮৫ লাখ টাকা।

তৃতীয় সর্বোচ্চ শুল্ক আরোপিত পণ্য হলো ভ্যাপ ও ই–সিগারেট, যেখানে শুল্কহার ২৮৯ শতাংশ। গত বছর এসব পণ্য আমদানিতে খরচ হয়েছিল প্রায় ৭৩ হাজার ডলার, আর শুল্ক–কর আদায় হয়েছে প্রায় ৩ কোটি টাকা। এছাড়া ১৬০০–২০০০ সিসির গাড়ি ও শীতাতপনিয়ন্ত্রিত যন্ত্রপাতিতে রয়েছে চতুর্থ সর্বোচ্চ শুল্ক, যেখান থেকে আদায় হয়েছে ৫ কোটি ১৫ লাখ টাকা।

বড় রাজস্ব আসে কাঁচামাল থেকে

সবচেয়ে বেশি রাজস্ব এসেছে রড তৈরির কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত পুরোনো লোহার টুকরা আমদানি থেকে। এই খাতে নির্ধারিত হারে প্রতি মেট্রিক টনে শুল্ক ধার্য থাকায় মোট ৪৫০ কোটি টাকার শুল্ক আদায় সম্ভব হয়েছে। এ ক্ষেত্রে শুল্কহার ছিল মাত্র ৪ শতাংশ, তবে পরিমাণগতভাবে আমদানির পরিমাণ বেশি হওয়ায় রাজস্বও এসেছে উল্লেখযোগ্য।

শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি কিছু দেশের পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন, যেখানে বাণিজ্য ঘাটতি এবং আমদানির ভারসাম্যকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এর জবাবে বাংলাদেশ সরকারও যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানিকৃত পণ্যের ওপর বিদ্যমান শুল্ক হার পর্যালোচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এনবিআর চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান জানিয়েছেন, এ বিষয়ে ৭ এপ্রিল এনবিআরে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে কর হ্রাসের সম্ভাব্য দিকগুলো পর্যালোচনা করা হবে।

বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন ইতোমধ্যেই এই বিষয়ে কাজ শুরু করেছে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের মতে, শুল্ক কমাতে হলে সরকারকে এমন পণ্য চিহ্নিত করতে হবে যেগুলোতে শুল্ক–কর খুব বেশি, কিন্তু আমদানির পরিমাণ সীমিত। এতে অর্থনীতিতে প্রভাবও কম পড়বে এবং বাণিজ্য সহযোগিতার পথ প্রশস্ত হবে।

ভবিষ্যতের সম্ভাবনা চ্যালেঞ্জ

বাংলাদেশে আমদানিকৃত পণ্যের উৎস হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান দিন দিন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। যদিও দূরত্ব ও পরিবহন ব্যয়ের কারণে ভারত ও চীনের সঙ্গে তুলনা করলে মার্কিন পণ্যের আমদানি কিছুটা কম, তথাপি গুণগত মান ও নির্ভরযোগ্যতার কারণে অনেক ব্যবসায়ী যুক্তরাষ্ট্র থেকে পণ্য আনতে আগ্রহী।

যদি সরকার বিলাসপণ্য বা কম ব্যবহারযোগ্য পণ্যে শুল্ক কমানোর পদক্ষেপ নেয়, তবে সাধারণ আমদানি–ব্যবসায়ীরা কিছুটা স্বস্তি পাবে। একই সঙ্গে মার্কিন সরকারের সঙ্গে বাণিজ্য সহযোগিতার ক্ষেত্রেও একটি ইতিবাচক বার্তা যাবে।

এই প্রেক্ষাপটে আগামী দিনের নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্তগুলো শুধু রাজস্ব আহরণের ক্ষেত্রে নয়, বরং আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্পর্ক ও অর্থনীতির ভারসাম্য রক্ষার দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে।

 

শেয়ার করুনঃ
Pin Share