সময়: বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
0
Would love your thoughts, please comment.x
()
x

প্রধান উপদেষ্টা ব্যাংক লুটপাটের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত শাস্তির আওতায় আনার নির্দেশ দিয়েছেন

ডিজিটাল ডেস্ক
  • Update Time : ০৯:২৭:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / ১৭৩ Time View

Dr YUNUS WEB

শেয়ার করুনঃ
Pin Share

 

বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এক গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা প্রদান করেছেন, যা দেশের অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ এবং জনগণের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) ‘বাংলাদেশের অর্থনীতি: সাম্প্রতিক চ্যালেঞ্জ এবং ভবিষ্যত করণীয়’ শীর্ষক এক সভায় অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ব্যাংক লুটপাটের সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। এর পরিপ্রেক্ষিতে, ব্যাংক থেকে টাকা চুরি করা ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

ব্যাংক লুটপাট: সাধারণ মানুষের অর্থের ওপর আঘাত

অধ্যাপক ইউনূস স্পষ্টভাবে বলেছেন, যারা ব্যাংক লুট করেছেন, তারা আসলে বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের অর্থ লুটপাট করেছেন। দেশের সাধারণ জনগণই অর্থনীতির চালিকাশক্তি, এবং যেকোনো ধরনের অর্থনৈতিক অপরাধ, বিশেষত ব্যাংক লুট, তা এই জনগণের ওপর এক মারাত্মক আঘাত হিসেবে দাঁড়ায়। এজন্য, প্রধানমন্ত্রী দ্রুততার সঙ্গে এসব অপরাধীদের শাস্তির আওতায় আনতে দৃঢ়ভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

তিনি আরও বলেন, “যাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে, তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে, তাদের যেন আইনের বাইরে না রাখা হয়।” ব্যাংক লুটপাটের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে যে ক্ষতি হয়েছে, তা জনগণের জন্য অতি ক্ষতিকর। সেই কারণেই শাস্তি দ্রুত বাস্তবায়িত করা প্রয়োজন, যাতে অন্যরা এই ধরনের অপরাধ করার সাহস না পায়।

অর্থনীতির উন্নতি ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

অধ্যাপক ইউনূস বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করলেও, তিনি আরও উন্নতির জন্য আহ্বান জানান। তিনি বলেন, “আমরা খুব বাজে অবস্থায় ছিলাম, এখন ভালো জায়গায় আসছি, তবে আরও ভালো জায়গায় যেতে হবে। এটি আমাদের চ্যালেঞ্জ।” দেশের অর্থনীতি এখন স্থিতিশীল অবস্থায় চলে এসেছে, কিন্তু এই স্থিতিশীলতা ধরে রাখতে এবং আরও এগিয়ে যেতে হলে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার দিকে মনোযোগ দিতে হবে।

এছাড়াও, বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য আরও উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন বলে তিনি মন্তব্য করেন। এই মুহূর্তে, বাংলাদেশের আর্থিক খাতের অভ্যন্তরে কিছু অস্থিরতা থাকলেও, সরকার তার সমাধান করতে কাজ করছে।

ব্যাংক লুটের সাথে জড়িত ১২ জন অলিগার্ক চিহ্নিত

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, ব্যাংক লুটের সঙ্গে জড়িত ১২ জন অলিগার্ককে চিহ্নিত করা হয়েছে। এই ব্যক্তিরা কীভাবে ব্যাংক থেকে টাকা লুট করেছেন, তা বের করার জন্য বিশেষজ্ঞদের সহায়তা নেওয়া হচ্ছে। সরকারের উদ্দেশ্য হলো, পাচার হওয়া অর্থ দেশের বাইরে কোথায় গেছে এবং কিভাবে ফিরিয়ে আনা যাবে, সেই বিষয়টি চিহ্নিত করা।

ড. আহসান জানান, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক প্রটোকল মেনে কাজ করা হচ্ছে এবং সুইজারল্যান্ড, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী ইতোমধ্যেই এই বিষয়ে বেশ কিছু আলোচনা করেছেন এবং আন্তর্জাতিক সাহায্যের জন্য আরও পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।

অভিবাসন খাতে প্রবৃদ্ধি: একটি দৃষ্টিকোণ

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস বলেছেন, প্রবাসী আয়ে ২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে এবং অভিবাসন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে, এই অর্জন নিয়ে উৎসব করার মতো কিছু নেই। তিনি আরও বলেন, “এ খাতে এখনো অনেক সম্ভাবনা রয়েছে।” প্রবাসী আয়ের প্রবৃদ্ধি, যদিও ইতিবাচক, তবুও আরও আরও দেশের বাজারে বাংলাদেশের অভিবাসন প্রক্রিয়া বাড়ানো উচিত। বিশেষত, যেসব দেশে বর্তমানে বাংলাদেশি শ্রমিকদের ভিসা বন্ধ রয়েছে, সেগুলোর ভিসা প্রক্রিয়া দ্রুত পুনরায় চালু করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

রিজার্ভ বৈদেশিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা

অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ জানিয়ে দিয়েছেন যে, বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি বর্তমানে স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে। বৈদেশিক রিজার্ভ বর্তমানে দেশের সাড়ে তিন মাসের বৈদেশিক দায় মেটানোর জন্য যথেষ্ট। তবে, তিনি আরও বলেছিলেন যে, রিজার্ভের অবস্থা আগামী দিনে আরও উন্নত হবে।

সরকারের উদ্দেশ্য: পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনা

সরকারের মূল লক্ষ্য হলো, বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া ২৩৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ফেরত আনা। এই অর্থের স্থান চিহ্নিত করতে সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছে। প্রধান উপদেষ্টা এবং গভর্নরের নির্দেশে, সরকার দেশের বিদেশি অংশীদারদের সঙ্গে এই অর্থ ফেরত আনার জন্য আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বাড়ানোর চেষ্টা করছে।

দেশের অর্থনৈতিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা

বাংলাদেশের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়, যখন সরকার অর্থনৈতিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে। ব্যাংক লুটপাটের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে দ্রুত শাস্তি প্রয়োগ এবং পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগের মাধ্যমে সরকার দেশের জনগণের জন্য সুরক্ষা প্রদান করার লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে। এই পদক্ষেপগুলি শুধু দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল করতে সহায়ক হবে না, বরং জনগণের বিশ্বাসও পুনরুদ্ধার করবে।

 

শেয়ার করুনঃ
Pin Share

Please Share This Post in Your Social Media

0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
0 Comments
Newest
Oldest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
0
Would love your thoughts, please comment.x
()
x

প্রধান উপদেষ্টা ব্যাংক লুটপাটের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত শাস্তির আওতায় আনার নির্দেশ দিয়েছেন

Update Time : ০৯:২৭:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
শেয়ার করুনঃ
Pin Share

 

বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এক গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা প্রদান করেছেন, যা দেশের অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ এবং জনগণের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) ‘বাংলাদেশের অর্থনীতি: সাম্প্রতিক চ্যালেঞ্জ এবং ভবিষ্যত করণীয়’ শীর্ষক এক সভায় অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ব্যাংক লুটপাটের সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। এর পরিপ্রেক্ষিতে, ব্যাংক থেকে টাকা চুরি করা ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

ব্যাংক লুটপাট: সাধারণ মানুষের অর্থের ওপর আঘাত

অধ্যাপক ইউনূস স্পষ্টভাবে বলেছেন, যারা ব্যাংক লুট করেছেন, তারা আসলে বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের অর্থ লুটপাট করেছেন। দেশের সাধারণ জনগণই অর্থনীতির চালিকাশক্তি, এবং যেকোনো ধরনের অর্থনৈতিক অপরাধ, বিশেষত ব্যাংক লুট, তা এই জনগণের ওপর এক মারাত্মক আঘাত হিসেবে দাঁড়ায়। এজন্য, প্রধানমন্ত্রী দ্রুততার সঙ্গে এসব অপরাধীদের শাস্তির আওতায় আনতে দৃঢ়ভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

তিনি আরও বলেন, “যাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে, তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে, তাদের যেন আইনের বাইরে না রাখা হয়।” ব্যাংক লুটপাটের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে যে ক্ষতি হয়েছে, তা জনগণের জন্য অতি ক্ষতিকর। সেই কারণেই শাস্তি দ্রুত বাস্তবায়িত করা প্রয়োজন, যাতে অন্যরা এই ধরনের অপরাধ করার সাহস না পায়।

অর্থনীতির উন্নতি ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

অধ্যাপক ইউনূস বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করলেও, তিনি আরও উন্নতির জন্য আহ্বান জানান। তিনি বলেন, “আমরা খুব বাজে অবস্থায় ছিলাম, এখন ভালো জায়গায় আসছি, তবে আরও ভালো জায়গায় যেতে হবে। এটি আমাদের চ্যালেঞ্জ।” দেশের অর্থনীতি এখন স্থিতিশীল অবস্থায় চলে এসেছে, কিন্তু এই স্থিতিশীলতা ধরে রাখতে এবং আরও এগিয়ে যেতে হলে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার দিকে মনোযোগ দিতে হবে।

এছাড়াও, বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য আরও উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন বলে তিনি মন্তব্য করেন। এই মুহূর্তে, বাংলাদেশের আর্থিক খাতের অভ্যন্তরে কিছু অস্থিরতা থাকলেও, সরকার তার সমাধান করতে কাজ করছে।

ব্যাংক লুটের সাথে জড়িত ১২ জন অলিগার্ক চিহ্নিত

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, ব্যাংক লুটের সঙ্গে জড়িত ১২ জন অলিগার্ককে চিহ্নিত করা হয়েছে। এই ব্যক্তিরা কীভাবে ব্যাংক থেকে টাকা লুট করেছেন, তা বের করার জন্য বিশেষজ্ঞদের সহায়তা নেওয়া হচ্ছে। সরকারের উদ্দেশ্য হলো, পাচার হওয়া অর্থ দেশের বাইরে কোথায় গেছে এবং কিভাবে ফিরিয়ে আনা যাবে, সেই বিষয়টি চিহ্নিত করা।

ড. আহসান জানান, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক প্রটোকল মেনে কাজ করা হচ্ছে এবং সুইজারল্যান্ড, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী ইতোমধ্যেই এই বিষয়ে বেশ কিছু আলোচনা করেছেন এবং আন্তর্জাতিক সাহায্যের জন্য আরও পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।

অভিবাসন খাতে প্রবৃদ্ধি: একটি দৃষ্টিকোণ

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস বলেছেন, প্রবাসী আয়ে ২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে এবং অভিবাসন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে, এই অর্জন নিয়ে উৎসব করার মতো কিছু নেই। তিনি আরও বলেন, “এ খাতে এখনো অনেক সম্ভাবনা রয়েছে।” প্রবাসী আয়ের প্রবৃদ্ধি, যদিও ইতিবাচক, তবুও আরও আরও দেশের বাজারে বাংলাদেশের অভিবাসন প্রক্রিয়া বাড়ানো উচিত। বিশেষত, যেসব দেশে বর্তমানে বাংলাদেশি শ্রমিকদের ভিসা বন্ধ রয়েছে, সেগুলোর ভিসা প্রক্রিয়া দ্রুত পুনরায় চালু করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

রিজার্ভ বৈদেশিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা

অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ জানিয়ে দিয়েছেন যে, বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি বর্তমানে স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে। বৈদেশিক রিজার্ভ বর্তমানে দেশের সাড়ে তিন মাসের বৈদেশিক দায় মেটানোর জন্য যথেষ্ট। তবে, তিনি আরও বলেছিলেন যে, রিজার্ভের অবস্থা আগামী দিনে আরও উন্নত হবে।

সরকারের উদ্দেশ্য: পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনা

সরকারের মূল লক্ষ্য হলো, বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া ২৩৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ফেরত আনা। এই অর্থের স্থান চিহ্নিত করতে সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছে। প্রধান উপদেষ্টা এবং গভর্নরের নির্দেশে, সরকার দেশের বিদেশি অংশীদারদের সঙ্গে এই অর্থ ফেরত আনার জন্য আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বাড়ানোর চেষ্টা করছে।

দেশের অর্থনৈতিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা

বাংলাদেশের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়, যখন সরকার অর্থনৈতিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে। ব্যাংক লুটপাটের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে দ্রুত শাস্তি প্রয়োগ এবং পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগের মাধ্যমে সরকার দেশের জনগণের জন্য সুরক্ষা প্রদান করার লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে। এই পদক্ষেপগুলি শুধু দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল করতে সহায়ক হবে না, বরং জনগণের বিশ্বাসও পুনরুদ্ধার করবে।

 

শেয়ার করুনঃ
Pin Share