সময়: বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
0
Would love your thoughts, please comment.x
()
x

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার উদ্যোগে মেরাজুন্নবি (সাঃ) উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

বিল্লাল হোসেন
  • Update Time : ০৯:৩৫:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ১১৪ Time View

WhatsApp Image 2025 01 26 at 20.56.22 b74b3631 1 scaled

শেয়ার করুনঃ
Pin Share

 

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার উদ্যোগে আজ ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিল্পকলা একাডেমীতে পবিত্র মেরাজুন্নবি (সাঃ) উপলক্ষে এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। ইসলামি চেতনায় উদ্বুদ্ধ এই অনুষ্ঠানে অসংখ্য নেতাকর্মী, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, এবং সাধারণ মুসল্লিরা অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানের উদ্দেশ্য ছিল মেরাজুন্নবি (সাঃ) এর তাৎপর্য ও শিক্ষাকে সবার মাঝে ছড়িয়ে দেওয়া এবং মুসলিম উম্মাহর ঐক্য ও কল্যাণে প্রার্থনা করা।

প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছেন শাইখ ড. হিফজুর রহমান, প্রিন্সিপাল, তামীরুল মিল্লাত মাদ্রাসা ঢাকা,

 

প্রধান অতিথির বক্তব্য

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আল্লামা শায়েখ ড. হিফজুর রহমান, প্রিন্সিপাল, তামিরুল মিল্লাত মাদরাসা, ঢাকা। তিনি তার গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতায় পবিত্র মেরাজের ইতিহাস এবং এর তাৎপর্য নিয়ে গভীর আলোচনা করেন। তিনি বলেন, “মেরাজুন্নবি (সাঃ) হলো মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) হলো মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর জীবনের এক অবিস্মরণীয় অধ্যায়। এই ঘটনার মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা মুসলিম উম্মাহর জন্য নামাজ ফরজ করেন, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে আত্মশুদ্ধির অন্যতম মাধ্যম।”

তিনি আরও বলেন, “মেরাজের শিক্ষা আমাদের জীবনে অধ্যবসায়, আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস, এবং সত্য ও ন্যায়ের পথে অবিচল থাকার প্রেরণা জোগায়। মুসলিম উম্মাহকে এ শিক্ষা কাজে লাগিয়ে বর্তমান বিশ্বে নিজেদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।”

বিশেষ অতিথিদের আলোচনা

আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন:

  • জনাব গোলাম ফারুক – আমির, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা।
  • জনাব কাজী ইয়াকুব আলী – নায়েবে আমির, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা।
  • জনাব মোবারক হোসাইন – সেক্রেটারি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা

 

জনাব কাজী ইয়াকুব আলী – নায়েবে আমির, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা।

 

কাজী ইয়াকুব আলী তার বক্তব্যে বলেন, “মেরাজের শিক্ষাকে আমাদের ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে প্রয়োগ করতে হবে। এটি শুধু ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয়, বরং মানবিক মূল্যবোধের এক অনন্য উদাহরণ।”

জনাব মোবারক হোসাইন – সেক্রেটারি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা।

 

মোবারক হোসাইন তার বক্তব্যে মেরাজুন্নবি (সাঃ)-এর গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, “মেরাজ শুধু একটি ঐতিহাসিক ঘটনা নয়; এটি একটি দিকনির্দেশনা, যা আমাদের আধ্যাত্মিক জীবনের সাথে জাগতিক জীবনের সমন্বয় সাধনে সহায়তা করে।

 

সভাপতির সমাপনী বক্তব্য

অনুষ্ঠানের সভাপতি মাওলানা আবুল বাশার ভূঁইয়া, আমির, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা, তার সমাপনী বক্তব্যে বলেন, “আজকের এই অনুষ্ঠান আমাদের মনে করিয়ে দেয়, পবিত্র মেরাজ শুধু মহানবী (সাঃ)-এর জীবনের একটি ঘটনা নয়; বরং এটি আমাদের জন্য আধ্যাত্মিক ও সামাজিক শিক্ষার এক পরিপূর্ণ পাঠ। মেরাজ আমাদের জীবনে আল্লাহর পথে অটল থাকার এবং সৎকর্মে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ থাকার শিক্ষা দেয়।”

তিনি আরও বলেন, “আমরা যদি মেরাজের শিক্ষাগুলো ব্যক্তিগত, পারিবারিক এবং সামাজিক জীবনে বাস্তবায়ন করতে পারি, তবে আমাদের জীবন ও সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।”

অনুষ্ঠানের আয়োজন উপস্থিতি

উক্ত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, জামায়াতের নেতাকর্মী, এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন। তারা সকলে অত্যন্ত মনোযোগ সহকারে আলোচনা শুনেন এবং বক্তাদের কথায় অনুপ্রাণিত হন। দোয়া মাহফিলে বিশেষভাবে মুসলিম উম্মাহর শান্তি, বিশ্ব মানবতার কল্যাণ, এবং দেশ ও জাতির উন্নতি কামনা করা হয়।

 

সমাপ্তি

মেরাজুন্নবি (সাঃ)-এর শিক্ষা ও তাৎপর্য উপলব্ধি করার জন্য আয়োজিত এই অনুষ্ঠানটি অত্যন্ত সফলভাবে সম্পন্ন হয়। এতে উপস্থিত সবাই ইসলামের পবিত্র আদর্শ এবং মহানবী (সাঃ)-এর জীবনাদর্শ অনুসরণে নিজেকে অনুপ্রাণিত করেন।

এই আয়োজন শুধু একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয়, বরং এটি ছিল একটি উপলক্ষ, যেখানে ইসলামের শিক্ষা নিয়ে ভাবনার সুযোগ তৈরি হয়েছে। উপস্থিত সকলে এমন উদ্যোগের প্রশংসা করেন এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের আয়োজনের আহ্বান জানান।

 

শেয়ার করুনঃ
Pin Share

Please Share This Post in Your Social Media

0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
0 Comments
Newest
Oldest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
About Author Information

বিল্লাল হোসেন

বিল্লাল হোসেন, একজন প্রজ্ঞাবান পেশাজীবী, যিনি গণিতের ওপর স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন এবং ব্যাংকার, অর্থনীতিবিদ, ও মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ বিশেষজ্ঞ হিসেবে একটি সমৃদ্ধ ও বহুমুখী ক্যারিয়ার গড়ে তুলেছেন। তার আর্থিক খাতে যাত্রা তাকে নেতৃত্বের ভূমিকায় নিয়ে গেছে, বিশেষ করে সৌদি আরবের আল-রাজি ব্যাংকিং Inc. এবং ব্যাংক-আল-বিলাদে বিদেশী সম্পর্ক ও করেসপন্ডেন্ট মেইন্টেনেন্স অফিসার হিসেবে। প্রথাগত অর্থনীতির গণ্ডির বাইরে, বিল্লাল একজন প্রখ্যাত লেখক ও বিশ্লেষক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন, বিভিন্ন পত্রিকা ও অনলাইন পোর্টালে মননশীল কলাম ও গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করে। তার দক্ষতা বিস্তৃত বিষয় জুড়ে রয়েছে, যেমন অর্থনীতির জটিলতা, রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট, প্রবাসী শ্রমিকদের দুঃখ-কষ্ট, রেমিটেন্স, রিজার্ভ এবং অন্যান্য সম্পর্কিত দিক। বিল্লাল তার লেখায় একটি অনন্য বিশ্লেষণাত্মক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আসেন, যা ব্যাংকিং ক্যারিয়ারে অর্জিত বাস্তব জ্ঞানকে একত্রিত করে একাডেমিক কঠোরতার সাথে। তার প্রবন্ধগুলো শুধুমাত্র জটিল বিষয়গুলির উপর গভীর বোঝাপড়ার প্রতিফলন নয়, বরং পাঠকদের জন্য জ্ঞানপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি প্রদান করে, যা তত্ত্ব ও বাস্তব প্রয়োগের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করে। বিল্লাল হোসেনের অবদান তার প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করে যে, তিনি আমাদের আন্তঃসংযুক্ত বিশ্বের জটিলতাগুলি উন্মোচন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যা বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের একটি বিস্তৃত এবং আরও সূক্ষ্ম বোঝাপড়ার দিকে মূল্যবান অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করে।
0
Would love your thoughts, please comment.x
()
x

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার উদ্যোগে মেরাজুন্নবি (সাঃ) উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

Update Time : ০৯:৩৫:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫
শেয়ার করুনঃ
Pin Share

 

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার উদ্যোগে আজ ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিল্পকলা একাডেমীতে পবিত্র মেরাজুন্নবি (সাঃ) উপলক্ষে এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। ইসলামি চেতনায় উদ্বুদ্ধ এই অনুষ্ঠানে অসংখ্য নেতাকর্মী, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, এবং সাধারণ মুসল্লিরা অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানের উদ্দেশ্য ছিল মেরাজুন্নবি (সাঃ) এর তাৎপর্য ও শিক্ষাকে সবার মাঝে ছড়িয়ে দেওয়া এবং মুসলিম উম্মাহর ঐক্য ও কল্যাণে প্রার্থনা করা।

প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছেন শাইখ ড. হিফজুর রহমান, প্রিন্সিপাল, তামীরুল মিল্লাত মাদ্রাসা ঢাকা,

 

প্রধান অতিথির বক্তব্য

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আল্লামা শায়েখ ড. হিফজুর রহমান, প্রিন্সিপাল, তামিরুল মিল্লাত মাদরাসা, ঢাকা। তিনি তার গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতায় পবিত্র মেরাজের ইতিহাস এবং এর তাৎপর্য নিয়ে গভীর আলোচনা করেন। তিনি বলেন, “মেরাজুন্নবি (সাঃ) হলো মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) হলো মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর জীবনের এক অবিস্মরণীয় অধ্যায়। এই ঘটনার মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা মুসলিম উম্মাহর জন্য নামাজ ফরজ করেন, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে আত্মশুদ্ধির অন্যতম মাধ্যম।”

তিনি আরও বলেন, “মেরাজের শিক্ষা আমাদের জীবনে অধ্যবসায়, আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস, এবং সত্য ও ন্যায়ের পথে অবিচল থাকার প্রেরণা জোগায়। মুসলিম উম্মাহকে এ শিক্ষা কাজে লাগিয়ে বর্তমান বিশ্বে নিজেদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।”

বিশেষ অতিথিদের আলোচনা

আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন:

  • জনাব গোলাম ফারুক – আমির, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা।
  • জনাব কাজী ইয়াকুব আলী – নায়েবে আমির, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা।
  • জনাব মোবারক হোসাইন – সেক্রেটারি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা

 

জনাব কাজী ইয়াকুব আলী – নায়েবে আমির, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা।

 

কাজী ইয়াকুব আলী তার বক্তব্যে বলেন, “মেরাজের শিক্ষাকে আমাদের ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে প্রয়োগ করতে হবে। এটি শুধু ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয়, বরং মানবিক মূল্যবোধের এক অনন্য উদাহরণ।”

জনাব মোবারক হোসাইন – সেক্রেটারি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা।

 

মোবারক হোসাইন তার বক্তব্যে মেরাজুন্নবি (সাঃ)-এর গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, “মেরাজ শুধু একটি ঐতিহাসিক ঘটনা নয়; এটি একটি দিকনির্দেশনা, যা আমাদের আধ্যাত্মিক জীবনের সাথে জাগতিক জীবনের সমন্বয় সাধনে সহায়তা করে।

 

সভাপতির সমাপনী বক্তব্য

অনুষ্ঠানের সভাপতি মাওলানা আবুল বাশার ভূঁইয়া, আমির, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা, তার সমাপনী বক্তব্যে বলেন, “আজকের এই অনুষ্ঠান আমাদের মনে করিয়ে দেয়, পবিত্র মেরাজ শুধু মহানবী (সাঃ)-এর জীবনের একটি ঘটনা নয়; বরং এটি আমাদের জন্য আধ্যাত্মিক ও সামাজিক শিক্ষার এক পরিপূর্ণ পাঠ। মেরাজ আমাদের জীবনে আল্লাহর পথে অটল থাকার এবং সৎকর্মে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ থাকার শিক্ষা দেয়।”

তিনি আরও বলেন, “আমরা যদি মেরাজের শিক্ষাগুলো ব্যক্তিগত, পারিবারিক এবং সামাজিক জীবনে বাস্তবায়ন করতে পারি, তবে আমাদের জীবন ও সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।”

অনুষ্ঠানের আয়োজন উপস্থিতি

উক্ত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, জামায়াতের নেতাকর্মী, এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন। তারা সকলে অত্যন্ত মনোযোগ সহকারে আলোচনা শুনেন এবং বক্তাদের কথায় অনুপ্রাণিত হন। দোয়া মাহফিলে বিশেষভাবে মুসলিম উম্মাহর শান্তি, বিশ্ব মানবতার কল্যাণ, এবং দেশ ও জাতির উন্নতি কামনা করা হয়।

 

সমাপ্তি

মেরাজুন্নবি (সাঃ)-এর শিক্ষা ও তাৎপর্য উপলব্ধি করার জন্য আয়োজিত এই অনুষ্ঠানটি অত্যন্ত সফলভাবে সম্পন্ন হয়। এতে উপস্থিত সবাই ইসলামের পবিত্র আদর্শ এবং মহানবী (সাঃ)-এর জীবনাদর্শ অনুসরণে নিজেকে অনুপ্রাণিত করেন।

এই আয়োজন শুধু একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয়, বরং এটি ছিল একটি উপলক্ষ, যেখানে ইসলামের শিক্ষা নিয়ে ভাবনার সুযোগ তৈরি হয়েছে। উপস্থিত সকলে এমন উদ্যোগের প্রশংসা করেন এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের আয়োজনের আহ্বান জানান।

 

শেয়ার করুনঃ
Pin Share